নীলফামারী জেলার নাবালিকা উদ্ধার এবং পলাতক আসামী গ্রেফতার।

শেরার করুন

আঃমাবুদ

স্টাফ রিপোর্টার।

 

বাংলাদেশ আমার অহংকার, এই মূলমন্ত্রকে সামনে রেখে এলিট ফোর্সেস র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন হত্যা, ধর্ষণ, রাহাজানিসহ মারাত্মক সব সামাজিক অপরাধের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।

 

উল্লেখ্য যে, আসামী মোঃ সুজন (২৬), ভিকটিম কে রাস্তার মধ্যে পেয়ে বিভিন্ন সময় লোভলালসা ও প্রলোভন দেখাইয়া বিবাহের প্রস্তাব দিয়ে আসছিল। এরই জের ধরে গত ইং ০৬/১২/২০২৪ তারিখ রাত্রী অনুমান ০৮.০০ ঘটিকার সময় ধৃত আসামী এবং তার সহযোগীদের সহায়তায় নাবালিকা ভিকটিম কে তার বসতবাড়ীর উত্তর পার্শ্বে খোকার পুকুর সংলগ্ন রাস্তার উপর হতে জোরপূর্বক মোটরসাইকেল যোগে অপহরন করে। পরবর্তীতে ভিকটিম এর পিতা মোঃ মাজেদুল ইসলাম (৪১), পিতা-আতাবুল ইসলাম, সাং খাতামধুপুর ( কাচারীপাড়া ), থানা-সৈয়দপুর, জেলা-নীলফামারী বাদী হয়ে নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ (সংশোধিত ২০২০) এর ৭/৩০ ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন।

 

ঘটনাটি উক্ত এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে বিধায় র‌্যাব-১৩, সিপিসি-২, নীলফামারী ক্যাম্পের দৃষ্টিগোচর হয়। পরবর্তীতে আসামী গ্রেফতার ও ভিকটিম উদ্ধারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা তথ্যের সহায়তা নিয়ে আসামী গ্রেফতারের তৎপরতা শুরু করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ইং ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখ ০২.৩০ ঘটিকায় সিপিসি-২, নীলফামারী, র‌্যাব-১৩, নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ থানাধীন কেশবাহ মডেল পাড়াস্থ জনৈক মোঃ দোদুল (৪০) এর বসতবাড়ীতে অভিযান পরিচালনা করে ধৃত আসামী মোঃ সুজন (২৬), পিতা-মোঃ জাহিদুল ইসলাম, সাং- নিতাই তকেয়াপাড়া, থানা-কিশোরগঞ্জ, জেলা-নীলফামারী কে গ্রেফতার এবং ভিকটিম কে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। আসামী এবং ভিকটিম কে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।