বাংলাদেশের ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানারের তথ্যানুসারে, ২০২৫ সালের মার্চ মাসে অন্তর্বর্তী সরকারকে ঘিরে ১৫টি এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে কেন্দ্র করে ২২টি ভুল তথ্য ছড়ানো হয়েছে। এছাড়া

শেরার করুন

MD, ABUL KALAM,
বাংলাদেশের ফ্যাক্টচেকিং প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানারের তথ্যানুসারে, ২০২৫ সালের মার্চ মাসে অন্তর্বর্তী সরকারকে ঘিরে ১৫টি এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে কেন্দ্র করে ২২টি ভুল তথ্য ছড়ানো হয়েছে। এছাড়া, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভুল তথ্যের শিকার হয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।

এই সময়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে জামায়াতকে (৭) জড়িয়ে সবচেয়ে বেশি ভুল তথ্য প্রচার করা হয়েছে। এসব ভুল তথ্যের ৮৬ শতাংশই দলটির প্রতি নেতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করার সুযোগ রেখেছে। দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমানকে জড়িয়ে এই সময়ে দুইটি অপতথ্য (সবগুলোই বিপক্ষে) প্রচারের প্রমাণ মিলেছে। ছাত্রশিবিরকে জড়িয়ে এই সময়ে ছয়টি (সবগুলোই বিপক্ষে) অপতথ্য প্রচার করা হয়েছে।

সবচেয়ে আয়রনি বিষয় হলো, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পরেও বাংলাদেশের রাজনীতিতে যারা প্রতিনিয়ত এই প্রোপ্যাগান্ডা ছড়ানোকেই প্রধান রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে তারা ভিন্নমতের সবাইকে গণহারে “আল বটর” বলে ট্যাগ দেয়। কিন্তু দিনশেষে কারা এই সমস্ত প্রোপ্যাগান্ডায় জড়িত সেটা হাতে-কলমে প্রমাণ করে দেয় ফ্যাক্ট চেকাররা। যদিও তাদেরকে কেউ “জিয়া বটর” কিংবা “তারেক বটর” বলে ট্যাগ দেয়না।